Dhaka ০১:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরনাম:
পলাশবাড়ীতে “সংবাদ সম্মেলন করে অপরাধ ঢাকার চেষ্টা,জনরোষ ও গণমাধ্যমের চাপের মুখে অভিযুক্ত ক্লিনিক মালিকের সংবাদ সম্মেলন ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ৪ ফোনের ১ হাজার কলরেকর্ড মুছে ফেলা হয়েছিল কালিয়াকৈরে গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা  তা’মীরুল মিল্লাত টঙ্গীর আলিম নবীন বরণ ২০২৫ অনুষ্ঠিত ঘটিয়ে বটিয়াঘাটা বিরাট খেয়াঘাটের সংস্কার কাজের শুভ উদ্ভোধন গোমস্তাপুরে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ভালুকায় বহিষ্কৃত নেতার অনুসারীদের মব সৃষ্টি, থানা থেকে আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা নরসিংদীর শিবপুরে গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত “শারদীয় দুর্গাপূজায় কালীগঞ্জের মন্দির পরিদর্শনে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলাউদ্দিন” কোচিং বাণিজ্য ও আইন প্রয়োগ, শিক্ষাঙ্গনের সুষ্ঠু পরিবেশ অরক্ষিত!
বিজ্ঞাপন :
জেলা-উপজেলা ও বিভাগীয় চীফ নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। সাংবাদিকতায় আগ্রহীরা দ্রুত যোগাযোগ করুন। সম্পদক-ইমদাদুল হক তৈয়ব-01711576603, সিভি পাঠান এই ইমেইলে- editor.manobjibon@gmail.com

একাধিক সম্মাননায় ভূষিত ফারজানা ইসলাম সর্বমহলে প্রশংসিত

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:৫৮:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২৬ Time View

ইমদাদুল হক তৈয়ব

নারী আজ ঘরে সীমাবদ্ধ নয়; শিক্ষা ও ব্যবসা-বাণিজ্যে সমানভাবে এগিয়ে। একজন নারী উদ্যোক্তার গুণাগুণ সমাজ ও দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নারী উদ্যোক্তার প্রধান গুণ হলো আত্মবিশ্বাস। তিনি নিজের যোগ্যতায় বিশ্বাসী এবং প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করতে সক্ষম হন। সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চিন্তা দিয়ে ব্যবসায় নতুনত্ব আনেন। কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য তাকে সফল করে তোলে। তিনি দক্ষ নেত্রী, সময় ব্যবস্থাপনায় পারদর্শী এবং ব্যবসায় সততা বজায় রাখেন। একইসঙ্গে তিনি সমাজসেবামূলক মনোভাব নিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন ও অন্যদের অনুপ্রাণিত করেন। সব মিলিয়ে একজন নারী উদ্যোক্তা কেবল ব্যবসায়ী নন, তিনি সমাজ বদলের অগ্রদূত এবং সবার অনুপ্রেরণা। ফারজানা ইসলাম তেমনি একজন নারী উদ্যোক্তা যার মধ্যে এই সব গুণাবলী বিদ্যমান।

শুধু তাই নয়, তিনি একজন লেখক ও গবেষক। নির্ধিধায় বলা যায় তিনি সমাজের গর্ব। সত্য ও জ্ঞানের সন্ধানে অক্লান্ত পরিশ্রম করেন অনবরত। তাঁর লেখা তথ্যনির্ভর, শিক্ষণীয় ও অনুপ্রেরণাদায়ক। গবেষক হিসেবে তিনি অতীতের ইতিহাস তুলে ধরছেন, বর্তমানকে বিশ্লেষণ করছেন এবং ভবিষ্যতের পথ দেখাচ্ছেন বিভিন্ন বই, পত্র প্রত্রিকায় লেখালেখি ও প্রবন্ধের মাধ্যমে। তাঁর কলম অজ্ঞতার অন্ধকার দূর করে আলোর দিশা দেয়। তাই তিনি প্রশংসা, সুনাম-সুখ্যাতি কুড়িয়েছেন সর্ব মহলে।

তাঁর এ সুনাম-সুখ্যাতির জন্য সম্প্রতি বিভিন্ন সামাজিক- সাংস্কৃতিক সংগঠন থেকে পেয়েছেন একাধিক সম্মাননা। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- গৃহ সুখনন কর্তৃক লেখক ও গবেষক হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য উদ্যমী নারী সম্মাননা ২০২৫, গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য মিজাফ কর্তৃক শিল্প ও নান্দনিকতা সম্মাননা ২০২৪ -২৫, উদ্যোক্তা হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য মাদার তেঁরেসা শাইনিং পার্সোনালিটি অ্যাওয়ার্ড ২০২৩, লেখা ও গবেষণায় গ্রিনলেফ অ্যাওয়ার্ড সেশন ২০২৫, বইমেলার সেরা বই পুরস্কার ২০২৫, বিক্রয় তালিকায় শীর্ষ গ্রন্থ পুরস্কার দমনপীড়রনের ১৫ বছর বইয়ের জন্য। সফল সামাজিক নারী উদ্যোক্তা হিসেবে সর্বজয়া নারী সম্মাননা ২০২৫, excellence in success award ২০২৫, লেখক ও গবেষক হিসাবে বাংলাদেশ পিনাকল আওয়ার্ড ২০২৫, ৭১ মিডিয়া আইকনে কি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫, উদ্যোক্তা মেলা স্পন্সরশীপ এওয়ার্ড ২০২৫, কবি গবেষক উদ্যোক্তা হিসেবে গুণীজন সংবর্ধনা ২০২৫ ইত্যাদি।

কবি, লেখক, গবেষক ও কলামিষ্ট ফারজানা ইসলাম (অর্পি) পাবনা জেলার ঈশ্বরদীর আলোবগের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম ও মা হাসিনা বেগম। তিনি মা-বাবার আদর্শ লালন করেই বেড়ে উঠেছেন। সেই আদর্শকেই কাজে লাগিয়ে নিজেকে গড়ে তুলেছেন সমাজের এক নিবেদিত প্রাণ হিসেবে। সেই সঙ্গে একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে ছড়িয়ে দিয়েছেন সমাজের সর্বত্র সাধারণ মাঝে । শিল্প-সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ধারণ করেই তিনি পথ চলতে চান। তিনি সমাজের নানা কর্মকান্ডের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছেন, দীক্ষা নিয়েছেন। পারিবারিক শিক্ষায় ব্যক্তিত্ব বিকাশ ও চরিত্র গঠনের মূল ভিত্তি, এই কথা তিনি বিশ্বাস করেন, মেনেও চলেন।

শিক্ষাজীবনে রাজশাহীর সূর্যকণা কিন্ডারগার্ডেন, শহীদ নাজমুল হক উচ্চ বিদ্যালয় এবং ঢাকা মেডিকেল ইনস্টিটিউট। এই ইনস্টিটিউট থেকে তিনি বিএসসি ও এম এস সি করেছেন অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে। শিক্ষা সংক্রান্ত কাজে বিভিন্ন দেশে গিয়েছেন। এছাড়াও তিনি অধ্যায়ন করেছেন চায়না হায়নান ইউনিভার্সিটি হাইকোতে। সম্প্রতি তিনি যুক্তরাজ্যে লেখাপড়া করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সব মিলিয়ে ফারজানা ইসলাম সর্বমহল প্রশংসিত হয়েছেন এবং সকলেই তাকে অভিবাদন জানাচ্ছেন। তার শুভাকাঙ্ক্ষীরা উত্তরোত্তর সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনা করে বলেন, ফারজানা ইসলাম একদিন মাদার তেঁরেসাসহ সকল বিজ্ঞ নারীদের মত আমাদের সমাজে অবদান রাখবে। তার উদারতা ভালোবাসা মানব প্রেম তাকে সেই পথেই এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং উন্নতির স্বর্ণ শিখরে পৌছিয়ে দিবে।

“নারী উদ্যোক্তার প্রধান গুণ হলো আত্মবিশ্বাস। তিনি নিজের যোগ্যতায় বিশ্বাসী এবং প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করতে সক্ষম হন। সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চিন্তা দিয়ে ব্যবসায় নতুনত্ব আনেন। কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য তাকে সফল করে তোলে। তিনি দক্ষ নেত্রী, সময় ব্যবস্থাপনায় পারদর্শী এবং ব্যবসায় সততা বজায় রাখেন। একইসঙ্গে তিনি সমাজসেবামূলক মনোভাব নিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন ও অন্যদের অনুপ্রাণিত করেন। সব মিলিয়ে একজন নারী উদ্যোক্তা কেবল ব্যবসায়ী নন, তিনি সমাজ বদলের অগ্রদূত এবং সবার অনুপ্রেরণা। ফারজানা ইসলাম তেমনি একজন নারী উদ্যোক্তা যার মধ্যে এই সব গুণাবলী বিদ্যমান।”

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় নিউজ

পলাশবাড়ীতে “সংবাদ সম্মেলন করে অপরাধ ঢাকার চেষ্টা,জনরোষ ও গণমাধ্যমের চাপের মুখে অভিযুক্ত ক্লিনিক মালিকের সংবাদ সম্মেলন

একাধিক সম্মাননায় ভূষিত ফারজানা ইসলাম সর্বমহলে প্রশংসিত

Update Time : ১২:৫৮:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ইমদাদুল হক তৈয়ব

নারী আজ ঘরে সীমাবদ্ধ নয়; শিক্ষা ও ব্যবসা-বাণিজ্যে সমানভাবে এগিয়ে। একজন নারী উদ্যোক্তার গুণাগুণ সমাজ ও দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নারী উদ্যোক্তার প্রধান গুণ হলো আত্মবিশ্বাস। তিনি নিজের যোগ্যতায় বিশ্বাসী এবং প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করতে সক্ষম হন। সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চিন্তা দিয়ে ব্যবসায় নতুনত্ব আনেন। কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য তাকে সফল করে তোলে। তিনি দক্ষ নেত্রী, সময় ব্যবস্থাপনায় পারদর্শী এবং ব্যবসায় সততা বজায় রাখেন। একইসঙ্গে তিনি সমাজসেবামূলক মনোভাব নিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন ও অন্যদের অনুপ্রাণিত করেন। সব মিলিয়ে একজন নারী উদ্যোক্তা কেবল ব্যবসায়ী নন, তিনি সমাজ বদলের অগ্রদূত এবং সবার অনুপ্রেরণা। ফারজানা ইসলাম তেমনি একজন নারী উদ্যোক্তা যার মধ্যে এই সব গুণাবলী বিদ্যমান।

শুধু তাই নয়, তিনি একজন লেখক ও গবেষক। নির্ধিধায় বলা যায় তিনি সমাজের গর্ব। সত্য ও জ্ঞানের সন্ধানে অক্লান্ত পরিশ্রম করেন অনবরত। তাঁর লেখা তথ্যনির্ভর, শিক্ষণীয় ও অনুপ্রেরণাদায়ক। গবেষক হিসেবে তিনি অতীতের ইতিহাস তুলে ধরছেন, বর্তমানকে বিশ্লেষণ করছেন এবং ভবিষ্যতের পথ দেখাচ্ছেন বিভিন্ন বই, পত্র প্রত্রিকায় লেখালেখি ও প্রবন্ধের মাধ্যমে। তাঁর কলম অজ্ঞতার অন্ধকার দূর করে আলোর দিশা দেয়। তাই তিনি প্রশংসা, সুনাম-সুখ্যাতি কুড়িয়েছেন সর্ব মহলে।

তাঁর এ সুনাম-সুখ্যাতির জন্য সম্প্রতি বিভিন্ন সামাজিক- সাংস্কৃতিক সংগঠন থেকে পেয়েছেন একাধিক সম্মাননা। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- গৃহ সুখনন কর্তৃক লেখক ও গবেষক হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য উদ্যমী নারী সম্মাননা ২০২৫, গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য মিজাফ কর্তৃক শিল্প ও নান্দনিকতা সম্মাননা ২০২৪ -২৫, উদ্যোক্তা হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য মাদার তেঁরেসা শাইনিং পার্সোনালিটি অ্যাওয়ার্ড ২০২৩, লেখা ও গবেষণায় গ্রিনলেফ অ্যাওয়ার্ড সেশন ২০২৫, বইমেলার সেরা বই পুরস্কার ২০২৫, বিক্রয় তালিকায় শীর্ষ গ্রন্থ পুরস্কার দমনপীড়রনের ১৫ বছর বইয়ের জন্য। সফল সামাজিক নারী উদ্যোক্তা হিসেবে সর্বজয়া নারী সম্মাননা ২০২৫, excellence in success award ২০২৫, লেখক ও গবেষক হিসাবে বাংলাদেশ পিনাকল আওয়ার্ড ২০২৫, ৭১ মিডিয়া আইকনে কি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫, উদ্যোক্তা মেলা স্পন্সরশীপ এওয়ার্ড ২০২৫, কবি গবেষক উদ্যোক্তা হিসেবে গুণীজন সংবর্ধনা ২০২৫ ইত্যাদি।

কবি, লেখক, গবেষক ও কলামিষ্ট ফারজানা ইসলাম (অর্পি) পাবনা জেলার ঈশ্বরদীর আলোবগের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম ও মা হাসিনা বেগম। তিনি মা-বাবার আদর্শ লালন করেই বেড়ে উঠেছেন। সেই আদর্শকেই কাজে লাগিয়ে নিজেকে গড়ে তুলেছেন সমাজের এক নিবেদিত প্রাণ হিসেবে। সেই সঙ্গে একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে ছড়িয়ে দিয়েছেন সমাজের সর্বত্র সাধারণ মাঝে । শিল্প-সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ধারণ করেই তিনি পথ চলতে চান। তিনি সমাজের নানা কর্মকান্ডের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছেন, দীক্ষা নিয়েছেন। পারিবারিক শিক্ষায় ব্যক্তিত্ব বিকাশ ও চরিত্র গঠনের মূল ভিত্তি, এই কথা তিনি বিশ্বাস করেন, মেনেও চলেন।

শিক্ষাজীবনে রাজশাহীর সূর্যকণা কিন্ডারগার্ডেন, শহীদ নাজমুল হক উচ্চ বিদ্যালয় এবং ঢাকা মেডিকেল ইনস্টিটিউট। এই ইনস্টিটিউট থেকে তিনি বিএসসি ও এম এস সি করেছেন অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে। শিক্ষা সংক্রান্ত কাজে বিভিন্ন দেশে গিয়েছেন। এছাড়াও তিনি অধ্যায়ন করেছেন চায়না হায়নান ইউনিভার্সিটি হাইকোতে। সম্প্রতি তিনি যুক্তরাজ্যে লেখাপড়া করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সব মিলিয়ে ফারজানা ইসলাম সর্বমহল প্রশংসিত হয়েছেন এবং সকলেই তাকে অভিবাদন জানাচ্ছেন। তার শুভাকাঙ্ক্ষীরা উত্তরোত্তর সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনা করে বলেন, ফারজানা ইসলাম একদিন মাদার তেঁরেসাসহ সকল বিজ্ঞ নারীদের মত আমাদের সমাজে অবদান রাখবে। তার উদারতা ভালোবাসা মানব প্রেম তাকে সেই পথেই এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং উন্নতির স্বর্ণ শিখরে পৌছিয়ে দিবে।

“নারী উদ্যোক্তার প্রধান গুণ হলো আত্মবিশ্বাস। তিনি নিজের যোগ্যতায় বিশ্বাসী এবং প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করতে সক্ষম হন। সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চিন্তা দিয়ে ব্যবসায় নতুনত্ব আনেন। কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য তাকে সফল করে তোলে। তিনি দক্ষ নেত্রী, সময় ব্যবস্থাপনায় পারদর্শী এবং ব্যবসায় সততা বজায় রাখেন। একইসঙ্গে তিনি সমাজসেবামূলক মনোভাব নিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন ও অন্যদের অনুপ্রাণিত করেন। সব মিলিয়ে একজন নারী উদ্যোক্তা কেবল ব্যবসায়ী নন, তিনি সমাজ বদলের অগ্রদূত এবং সবার অনুপ্রেরণা। ফারজানা ইসলাম তেমনি একজন নারী উদ্যোক্তা যার মধ্যে এই সব গুণাবলী বিদ্যমান।”